শিরোনাম

  এয়ার টিকেট মূল্য ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানতে যেয়ে বিপাকে আটাব, পেছন থেকে গোপনে মদদ দেয়ার অভিযোগ এয়ারলাইন্স, OTA এবং অভিযুক্ত সিন্ডিকেট ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে।       আর্মি এভিয়েশন গ্রুপ, ঢাকা সেনানিবাসের দরপত্র আহ্বান       হামাসকে ইসরায়েলি নারী, আপনাদের কাছে আমার মেয়ে রাজকন্যার মতো ছিল       চেয়ারম্যান সাব্বির খানের বিরুদ্ধে ঘুষের টাকার জন্য প্রতিবন্ধী পরিবারকে হয়রানির অভিযোগ- গোপালগঞ্জ।       ইসলামী অর্থনীতিতে দান এবং যাকাত এক নয়। যাকাত বঞ্চিতদের পাওনা - মোঃ মাসউদুর রহমান।       উর্ধমুখী এয়ার টিকেট মূল্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত রেমিট্যান্স যোদ্ধারাই বলে মন্তব্য করেন মোঃ মাসউদুর রহমান       নৌকার প্রার্থীর আবেদনে ঢাকা উত্তর সিটির ৬ নং ওয়ার্ডের ভোট পুনর্গণনার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত       চাঁদপুরের মতলব(উঃ) শিক্ষককে হত্যা চেষ্টায় বাহির থেকে তালা দিয়ে আগুন!       বাংলাদেশ ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে চারটি ইউনিট       পর্যটনের অপার সম্ভাবনা হতে পারে কেরানীগঞ্জের কলাতিয়া সাথে জামাই চা!    

রাজশাহীর বাঘায় রাতে বিক্রি হচ্ছে পদ্মার বালু-মাটি

প্রকাশিত: মার্চ ২১, ২০২২, ০৩:১৪ রাত
আপডেট: মার্চ ২১, ২০২২, ০৩:১৪ রাত

রাজশাহী প্রতিনিধি: রাজশাহীর বাঘায় পদ্মা নদীর পাড় স্লোপিংয়ের নামে রাতে বালু ও মাটি তুলে বিক্রি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে প্রশাসনকে জানিয়েও কোনো প্রতিকার পাচ্ছে না পদ্মার পাড়ে বসবাসকারীরা।


অভিযোগে জানা যায়, উপজেলার মনিগ্রাম ইউনিয়নের মীরগঞ্জ চায়পাড়া ও বাজার ঘাট পদ্মা নদীর বাঁধ নির্মাণ এলাকায় প্রভাবশালীরা মেশিন দিয়ে ভরাট বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছেন। এই বালু উত্তোলনের প্রতিবাদ করতে গিয়ে ইতিমধ্যে তোপের মুখে পড়তে হয়েছে স্থানীয়দের। নদীর তীর রক্ষার জন্য ১০টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ব্লক তৈরির পাশাপাশি নদীর পাড় স্লোপিংয়ের কাজ করছেন। যতটুকু মাটি তোলার দরকার, সেটি না করে প্রভাবশালীরা প্রতিদিন রাতে শত শত ট্রাক বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছেন। ফলে ব্লক দিলেও হুমকিতে থাকবে এই বাঁধ এমন অভিযোগ স্থানীয়দের।


সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, চারঘাটের ইউসুপপুর থেকে বাঘার গোকুলপুর ঘাট পর্যন্ত পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, নদীর তীর রক্ষায় ৭২৪ কোটি টাকায় ১২ কিলোমিটার বাঁধ এবং চকরাজাপুর এলাকায় নদী ড্রেজিং করার জন্য আরও সাড়ে তিন কোটি টাকা একনেকে পাশ হয়ে বরাদ্দ অনুমোদন হয়। এগুলোর কাজ করছে ১০টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।


এ বিষয়ে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ত খন্দকার কন্সস্ট্রাকশনের ম্যানেজার নুরুনবী বলেন, নদীর পাড় থেকে ২৫ মিটার স্লোপ এবং ৩৫ মিটার ডামপিং হবে। ডামপিং থেকে কিছু বালু এনে পাড় বাঁধার কাজ করা হচ্ছে।


এ বিষয়ে মনিগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম বলেন, শুনেছি কে বা কারা রাতে ভরাট বালু উত্তোলন করছেন। 
বাঘা উপজেলা নির্বাহী অফিসার পাপিয়া সুলতানা বলেন, এ বিষয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। তারপরও খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে গত এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে মাটি ও বালু উত্তোলন চলছেই। এতে চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে সরকারের কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে নদীর বাঁধ নির্মাণ প্রকল্পের উন্নয়ন কাজ।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, নিউজ টিপিবি এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়