শিরোনাম

  এয়ার টিকেট মূল্য ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানতে যেয়ে বিপাকে আটাব, পেছন থেকে গোপনে মদদ দেয়ার অভিযোগ এয়ারলাইন্স, OTA এবং অভিযুক্ত সিন্ডিকেট ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে।       আর্মি এভিয়েশন গ্রুপ, ঢাকা সেনানিবাসের দরপত্র আহ্বান       হামাসকে ইসরায়েলি নারী, আপনাদের কাছে আমার মেয়ে রাজকন্যার মতো ছিল       চেয়ারম্যান সাব্বির খানের বিরুদ্ধে ঘুষের টাকার জন্য প্রতিবন্ধী পরিবারকে হয়রানির অভিযোগ- গোপালগঞ্জ।       ইসলামী অর্থনীতিতে দান এবং যাকাত এক নয়। যাকাত বঞ্চিতদের পাওনা - মোঃ মাসউদুর রহমান।       উর্ধমুখী এয়ার টিকেট মূল্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত রেমিট্যান্স যোদ্ধারাই বলে মন্তব্য করেন মোঃ মাসউদুর রহমান       নৌকার প্রার্থীর আবেদনে ঢাকা উত্তর সিটির ৬ নং ওয়ার্ডের ভোট পুনর্গণনার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত       চাঁদপুরের মতলব(উঃ) শিক্ষককে হত্যা চেষ্টায় বাহির থেকে তালা দিয়ে আগুন!       বাংলাদেশ ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে চারটি ইউনিট       পর্যটনের অপার সম্ভাবনা হতে পারে কেরানীগঞ্জের কলাতিয়া সাথে জামাই চা!    

কুড়িগ্রামে নিখোঁজের তিনদিন পর নদী থেকে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার 

প্রকাশিত: এপ্রিল ০৩, ২০২২, ০৩:৩৯ রাত
আপডেট: এপ্রিল ০৩, ২০২২, ০৮:০২ সকাল

কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি: কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর চরে গরুকে ঘাস খাওয়াতে গিয়ে নিখোঁজ আজগার আলীর (৬০) মরদেহ তিনদিন পর উদ্ধার করা হয়েছে।

আজ শনিবার (২এপ্রিল) দুপুরে ধরলা নদীতে চর ভেলাকোপা নামক স্থান থেকে ওই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি সদর উপজেলার পাঁচগাছী ইউনিয়নের উত্তর নওয়াবশ গ্রামের মৃত: চৌধুরী মুন্সির পূত্র। 

কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইনচার্জ খান মো. শাহরিয়ার জানান, মৃত: আজগার আলী ১২টি গরু নিয়ে চর ভেলাকোপায় ঘাস খাওয়াতে যান। বিকেলে গরুগুলো ফিরে আসলেও আজগার আলী আর ফিরে না আসাতে পরিবার থেকে কুড়িগ্রাম সদর সাধারণ ডায়রি করা হয়। পরে কুড়িগ্রাম ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স টিম ধরলা নদীতে অনেক তল্লাসী চালিয়েও নিখোঁজের কোন সন্ধান পায়নি। 

আজ শনিবার (২এপ্রিল) দুপুরে স্থানীয়রা আজগার আলীর মরদেহ নদীতে ভাসতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। বর্তমানে নিহত আজগার আলীর মরদেহের সুরৎহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।

নিহত আজগার আলীর ছেলে আজিজুল হক জানান, আমার বাবা গত বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে বাড়ি থেকে গরুকে ঘাস খাওয়ানোর জন্য বাড়ির পাশে ধরলা নদীতে ভেলাকোপা চরে যান। পরে ১২টি গরু বাড়িতে ফিরে আসলেও বাবা আর ফিরে আসেনি। আমরা চারদিকে খোঁজখবর করেও তার কোন সন্ধান পাইনি। পরে কুড়িগ্রাম সদর থানায় একটি নিখোঁজ ডায়রী করা হয়। 

শনিবার (২এপ্রিল) দুপুরে ধরলা নদীতে বাবার মৃতদেহ ভেসে উঠতে দেখে স্থানীয়রা খবর দিলে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়। দুপুরে বাবার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, নিউজ টিপিবি এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়