শিরোনাম

  এয়ার টিকেট মূল্য ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানতে যেয়ে বিপাকে আটাব, পেছন থেকে গোপনে মদদ দেয়ার অভিযোগ এয়ারলাইন্স, OTA এবং অভিযুক্ত সিন্ডিকেট ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে।       আর্মি এভিয়েশন গ্রুপ, ঢাকা সেনানিবাসের দরপত্র আহ্বান       হামাসকে ইসরায়েলি নারী, আপনাদের কাছে আমার মেয়ে রাজকন্যার মতো ছিল       চেয়ারম্যান সাব্বির খানের বিরুদ্ধে ঘুষের টাকার জন্য প্রতিবন্ধী পরিবারকে হয়রানির অভিযোগ- গোপালগঞ্জ।       ইসলামী অর্থনীতিতে দান এবং যাকাত এক নয়। যাকাত বঞ্চিতদের পাওনা - মোঃ মাসউদুর রহমান।       উর্ধমুখী এয়ার টিকেট মূল্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত রেমিট্যান্স যোদ্ধারাই বলে মন্তব্য করেন মোঃ মাসউদুর রহমান       নৌকার প্রার্থীর আবেদনে ঢাকা উত্তর সিটির ৬ নং ওয়ার্ডের ভোট পুনর্গণনার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত       চাঁদপুরের মতলব(উঃ) শিক্ষককে হত্যা চেষ্টায় বাহির থেকে তালা দিয়ে আগুন!       বাংলাদেশ ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে চারটি ইউনিট       পর্যটনের অপার সম্ভাবনা হতে পারে কেরানীগঞ্জের কলাতিয়া সাথে জামাই চা!    

আদালতে শিক্ষকের পোশাক দেখে ক্ষুব্ধ বিচারপতি

প্রকাশিত: মার্চ ২৩, ২০২২, ০১:০২ রাত
আপডেট: মার্চ ২৩, ২০২২, ০১:০২ রাত

পরনে জিনস, টি-শার্ট ও পায়ে চটি। টি-শার্টের আবার একটি বোতামও খোলা। শিক্ষিকার বেতন বন্ধ মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের আদালত কক্ষে এভাবেই হাজির হন টিচার-ইন-চার্জ। শুনানির আগে তাকে দেখেই ক্ষোভ প্রকাশ করলেন বিচারপতি।

এক বছরেরও বেশি সময় ধরে রায়গঞ্জ করোনেশন স্কুলে বেতন পাচ্ছিলেন না এক শিক্ষিকা। এ নিয়ে মামলা হলে প্রধান শিক্ষকের বেতন বন্ধের নির্দেশ দেন কলকাতার হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে শিক্ষিকার বেতন বন্ধের কারণ দর্শানোর জন্য প্রধান শিক্ষক কালীচরণ সাহা ও স্কুল পরিচালনা কমিটির সদস্য এবং টিচার ইন-চার্জ স্বপন চক্রবর্তীকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।

সোমবার (২১ মার্চ) আদালতে ওই পোশাকে শিক্ষককে দেখেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিচারপতি অভিজিত গাঙ্গুলি। পাশাপাশি পোশাক বদল করে তাকে এজলাসে আসতে বলেন। শেষ পর্যন্ত স্বপন চক্রবর্তী অন্য একজনের পোশাক পরে আদালতে আসেন। বিচারপতি বলেন, আপনি একজন টিচার ইন চার্জ। জিনস, টি-শার্ট পরে আদালতে এসেছেন?

উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জের করোনেশন স্কুলে বদলি হন ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষিকা সংযুক্তা রায়। কিন্তু স্কুলের আপত্তিতে সেই চাকরিতে যোগ দিতে পারেননি তিনি। এনিয়ে মামলা ওঠে হাইকোর্টে। সোমবার আদালত মন্তব্য করে, একজন নারী বিচার চেয়ে রাস্তায় ঘুরছেন। শিক্ষিকা হয়েও এক বছর বেতন পাচ্ছেন না।

আদালত বলেন, শুক্রবারের মধ্যে সংযুক্তা রায়ের চাকরি ঠিক করে দিতে হবে। আদালত সুযোগ দিচ্ছে। আদেশ অমান্য করলে আদালত তার সর্বোচ্চ সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগ করবে।

গোয়ালপোখর তুতিকাটা হরমা আদিবাসী জুনিয়র গার্লস স্কুলের ইংরেজি শিক্ষিকা ছিলেন সংযুক্তা রায়। সেখান থেকে বদলির আবেদন করেন, আবেদন মঞ্জুরও হয়। কিন্তু রায়গঞ্জ করোনেশন স্কুলে যোগ দিতে গেলে তাকে বাধা দেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক। চাকরিতে যোগ দিতে না পেরে ১৩ মাস বেকার ছিলেন সংযুক্তা। তারপরই মামলা করেন হাইকোর্টে।

 

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, নিউজ টিপিবি এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়