শিরোনাম

  এয়ার টিকেট মূল্য ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানতে যেয়ে বিপাকে আটাব, পেছন থেকে গোপনে মদদ দেয়ার অভিযোগ এয়ারলাইন্স, OTA এবং অভিযুক্ত সিন্ডিকেট ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে।       আর্মি এভিয়েশন গ্রুপ, ঢাকা সেনানিবাসের দরপত্র আহ্বান       হামাসকে ইসরায়েলি নারী, আপনাদের কাছে আমার মেয়ে রাজকন্যার মতো ছিল       চেয়ারম্যান সাব্বির খানের বিরুদ্ধে ঘুষের টাকার জন্য প্রতিবন্ধী পরিবারকে হয়রানির অভিযোগ- গোপালগঞ্জ।       ইসলামী অর্থনীতিতে দান এবং যাকাত এক নয়। যাকাত বঞ্চিতদের পাওনা - মোঃ মাসউদুর রহমান।       উর্ধমুখী এয়ার টিকেট মূল্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত রেমিট্যান্স যোদ্ধারাই বলে মন্তব্য করেন মোঃ মাসউদুর রহমান       নৌকার প্রার্থীর আবেদনে ঢাকা উত্তর সিটির ৬ নং ওয়ার্ডের ভোট পুনর্গণনার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত       চাঁদপুরের মতলব(উঃ) শিক্ষককে হত্যা চেষ্টায় বাহির থেকে তালা দিয়ে আগুন!       বাংলাদেশ ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে চারটি ইউনিট       পর্যটনের অপার সম্ভাবনা হতে পারে কেরানীগঞ্জের কলাতিয়া সাথে জামাই চা!    

খনি নয়, ই-বর্জ্য থেকেই তৈরি হচ্ছে স্বর্ণ!

প্রকাশিত: মার্চ ২৪, ২০২২, ০১:২৯ রাত
আপডেট: মার্চ ২৪, ২০২২, ০১:২৯ রাত

কোনো খনি নয়, স্বর্ণ সংগ্রহ করা হচ্ছে মোবাইল, কম্পিউটারসহ বিভিন্ন গ্যাজেটের যন্ত্রাংশ থেকে। তৈরি করা হচ্ছে স্বর্ণমুদ্রাও। এমন ঘটনাই ঘটছে ব্রিটেনের ওয়েলসে। স্বর্ণমুদ্রা তৈরির জন্য বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান দ্যা রয়েল মিন্ট, ই-বর্জ্য থেকে তৈরি করছে এসব কয়েন। তবে সেসব গবেষণাগার থেকে একেবারেই ভিন্ন এটি। কারণ এখানে স্বর্ণমুদ্রা তৈরি করা হচ্ছে, ফেলে দেয়া যন্ত্রাংশ বা ই-বর্জ্য প্রক্রিয়াজাত করে।

জানা গেছে, প্রায় ১১০০ বছরের পুরোনো দ্য রয়েল মিন্ট বিখ্যাত স্বর্ণ মুদ্রা তৈরিতে। সাথে যোগ দিয়েছে স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান, এক্সসির। কানাডা ভিত্তিক এক্সসির এমন এক রাসায়নিক সলিউশন তৈরি করেছে যা দিয়ে খুব সহজেই যন্ত্রাংশের সাথে থাকা স্বর্ণ এবং রূপার মতো ধাতুকে আলাদা করা যায়। প্রতিষ্ঠান দুটির লক্ষ্য ই-বর্জ্য প্রক্রিয়াজত করে পরিবেশের ওপর থেকে এর চাপ কমানো। রয়্যাল আমাদের চারপাশে ফেলা দেয়া এসব যন্ত্রাংশে যে পরিমাণ স্বর্ণ রয়েছে তা বিশ্বের মোট স্বর্ণের প্রায় ৭ শতাংশ। তাই স্বর্ণের অন্যতম বিকল্প হতে পারে এই ই-বর্জ্য।

এসব যন্ত্রাংশ সংগ্রহের পর সার্কিট বোর্ডসহ অন্যান্য অংশ আলাদা করা হয়। মূলত, এসব বোর্ডেই সংযুক্ত থাকা স্বর্ণ এবং রূপার মতো ধাতু। তারপর সেগুলোকে নির্দিষ্ট সময় রাখা হয় সলিউশনে। সংগ্রহ করা ধাতুর গুড়ো গলিয়ে সেখান থেকে মেলে স্বর্ণ।

দ্য রয়েল মিন্ট জানিয়েছে, ওয়েলসে কারখানা বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে, যেখানে একশো টনের বেশি ই বর্জ্য প্রক্রিয়াজত করা সম্ভব হবে।

 

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, নিউজ টিপিবি এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়