শিরোনাম

  এয়ার টিকেট মূল্য ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানতে যেয়ে বিপাকে আটাব, পেছন থেকে গোপনে মদদ দেয়ার অভিযোগ এয়ারলাইন্স, OTA এবং অভিযুক্ত সিন্ডিকেট ট্রাভেল এজেন্সির বিরুদ্ধে।       আর্মি এভিয়েশন গ্রুপ, ঢাকা সেনানিবাসের দরপত্র আহ্বান       হামাসকে ইসরায়েলি নারী, আপনাদের কাছে আমার মেয়ে রাজকন্যার মতো ছিল       চেয়ারম্যান সাব্বির খানের বিরুদ্ধে ঘুষের টাকার জন্য প্রতিবন্ধী পরিবারকে হয়রানির অভিযোগ- গোপালগঞ্জ।       ইসলামী অর্থনীতিতে দান এবং যাকাত এক নয়। যাকাত বঞ্চিতদের পাওনা - মোঃ মাসউদুর রহমান।       উর্ধমুখী এয়ার টিকেট মূল্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত রেমিট্যান্স যোদ্ধারাই বলে মন্তব্য করেন মোঃ মাসউদুর রহমান       নৌকার প্রার্থীর আবেদনে ঢাকা উত্তর সিটির ৬ নং ওয়ার্ডের ভোট পুনর্গণনার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত       চাঁদপুরের মতলব(উঃ) শিক্ষককে হত্যা চেষ্টায় বাহির থেকে তালা দিয়ে আগুন!       বাংলাদেশ ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে চারটি ইউনিট       পর্যটনের অপার সম্ভাবনা হতে পারে কেরানীগঞ্জের কলাতিয়া সাথে জামাই চা!    

মায়ের ভিক্ষার কয়েনে স্কুটার কিনতে শোরুমে ছেলে

প্রকাশিত: মার্চ ৩১, ২০২২, ০১:৩৩ রাত
আপডেট: এপ্রিল ০৩, ২০২২, ০৮:১০ সকাল

ভিক্ষা করে মায়ের জমানো কয়েন দিয়ে স্কুটার কিনতে শোরুমে হাজির হলেন ছেলে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কৃষ্ণনগরের পালপাড়া মোড়ে এক মোটরবাইকের শোরুমে এ ঘটনা ঘটে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, গাড়িতে করে বেশ কয়েকটি প্লাস্টিকের বালতি ভর্তি কয়েন দিয়ে স্কুটার কিনতে হাজির হন রাকেশ পাঁড়ে নামে ওই ব্যক্তি। বালতিতে ৫০ ও ২০ পয়সাও রয়েছে। কিন্তু ৭০ হাজার টাকার খুচরা গুনতে কার হাতে সময় আছে? তবে ভারতে চালু বৈধ মুদ্রা নিতে বাধ্য যে কেউ। তাই শোরুমের ম্যানেজারকেও ঘাড় নাড়তেই হয় এবং শোরুমের মেঝেতে বালতি উপুড় করে শুরু হয় কয়েন গোনা।

রাকেশ জানায়, তার বাবা (তিনি) ছোট থাকতেই মারা গেছে। মা ভিক্ষা করে দুই ছেলেকে বড় করেছেন। বড় ছেলে শ্বশুরবাড়িতে থাকে, মায়ের সঙ্গে তেমন যোগাযোগ করেন। রাকেশ ছোট। তিনি সামান্য বেতনে কাজ করেন। ভিক্ষা করে কয়েন জমিয়েছিলেন মা। আর সে কয়েন তার হাতে দিয়ে মা বলেছেন, স্কুটার কেনার শখ মেটাতে।

রাকেশ বলেন, আসলে আমার চেয়েও মায়ের বেশি শখ যে, ঘরে একটা স্কুটার থাক।
তিনি বলেন, অন্য সব কয়েন মা খরচ করে। শুধু এক টাকার কয়েন জমায়। এক টাকার কয়েন কেউ নিতে চায় না।

মোটরবাইকের শোরুমের ম্যানেজার গৌরব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, প্রথমে বুঝতে পারছিলাম না, এত খুচরা নিয়ে কী করব। কিন্তু এগুলো তো অচল টাকা নয়। নেব না বলি কী করে?
আর নদিয়া ব্যাংক লিড ম্যানেজার তপু দত্ত বলেন, এক টাকার কয়েন অচল নয়। সবাই তা নিতে বাধ্য। সেটা কোনো ব্যাংক হোক বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান।

 

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, নিউজ টিপিবি এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়